আমাদের পূর্ববর্তী সব ইভেন্ট দেখতে জয়েন করতে পারেন
https://www.facebook.com/AirConfidence/
সুন্দরবন হলো বঙ্গোপসাগর উপকূলবর্তী অঞ্চলে অবস্থিত একটি প্রশস্ত বনভূমি যা বিশ্বের প্রাকৃতিক বিস্ময়াবলীর অন্যতম। গঙ্গা, মেঘনা ও ব্রহ্মপুত্র নদীত্রয়ের অববাহিকার বদ্বীপ এলাকায় অবস্থিত এই অপরূপ বনভূমি বাংলাদেশের খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট জেলা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দুই জেলা উত্তর চব্বিশ পরগনা ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জুড়ে বিস্তৃত। সমুদ্র উপকূলবর্তী নোনা পরিবেশের সবচেয়ে বড় ম্যানগ্রোভ বন হিসেবে সুন্দরবন বিশ্বের সর্ববৃহৎ অখণ্ড বনভূমি। ১০,০০০ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের ৬,০১৭ বর্গ কিলোমিটার রয়েছে বাংলাদেশে এবং বাকি অংশ রয়েছে ভারতের মধ্যে। সুন্দরবন ১৯৯৭ খ্রিস্টাব্দে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। এর বাংলাদেশ ও ভারতীয় অংশ বস্তুত একই নিরবচ্ছিন্ন ভূমিখণ্ডের সন্নিহিত অংশ হলেও ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্যের তালিকায় ভিন্ন ভিন্ন নামে সূচিবদ্ধ হয়েছে; যথাক্রমে “সুন্দরবন” ও “সুন্দরবন জাতীয় উদ্যান” নামে। সুন্দরবনকে জালের মত জড়িয়ে রয়েছে সামুদ্রিক স্রোতধারা, কাদা চর এবং ম্যানগ্রোভ বনভূমির লবণাক্ততাসহ ক্ষুদ্রায়তন দ্বীপমালা। মোট বনভূমির ৩১.১ শতাংশ, অর্থাৎ ১,৮৭৪ বর্গকিলোমিটার জুড়ে রয়েছে নদীনালা, খাঁড়ি, বিল মিলিয়ে জলাকীর্ণ অঞ্চল।বনভূমিটি, স্বনামে বিখ্যাত রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছাড়াও নানান ধরণের পাখি, চিত্রা হরিণ, কুমির ও সাপসহ অসংখ্য প্রজাতির প্রাণীর আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত। জরিপ মোতাবেক ১০৬ বাঘ ও ১০০০০০ থেকে ১৫০০০০ চিত্রা হরিণ রয়েছে এখন সুন্দরবন এলাকায়। ১৯৯২ সালের ২১শে মে সুন্দরবন রামসার স্থান হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করে। সুন্দরবনে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক ঘুরতে আসে। দেশ-বিদেশের অসংখ্য পর্যটক সুন্দরবনের অপরূপ সৌন্দার্যে মুগ্ধ।
॥ভ্রমন বিস্তারিত ॥
তিন দিন চার রাত (যাওয়া-আসা)
রুট প্লান :
ঢাকা – শরনখোলা – ঢাকা সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ড থেকে রুটের গাড়ী( হামীম- গ্রামীন)করে শরনখোলা।
প্রথম দিন : ২২নভেম্বর
শরনখোলা রুপসী রায়েন্দা হোটেলে ফ্রেস হয়ে সকালের নাস্তা করে শরনখোলা ষ্টোশন থেকে বোটে করে লোকালয় ফরেস্ট
এখানে দেখবো..
-শরনখোলা স্টেশন।
-বগী স্টেশন।
-তেরাব্যাকা স্টেশন
-ছোট ছোট খালে এডভেঞ্চার করতে করতে ধানসাগর স্টেশন যাবো।এখানে দুপুরবেলার খাবার খেয়ে নিব।
-যদি কেউ সাইক্লিং করতে চায় এখান থেকে শরনখোলা স্টেশন যেতে পারবে।(যদি সাইকেল নিয়ে যায় কেউ)..
-বোট শরনখোলা হয়ে মাঝের চর যাবে।এখানে ইকো ফরেস্ট দেখবো। বিকালের নাস্তা সেরে নিব এখানে।টোটাল চর ঘুরে সময়কাটাবো এবং রাতের খাবার খেয়ে নিব এবং হোটেলে এসে রাতে থাকবো।
২য় দিন: ২৩শে নভেম্বর
-ভোরে উঠে শরনখোলা স্টেশন থেকে গহীন বনের দিকে যাব
– সুভতী ষ্টোশন দেখে বনের মাঝে হাটবো।
– সুভতী থেকে কটকার উদ্দেশ্যে গমন করব মাঝে হালকা নাস্তা করে নিব।কটকা পৌছাতে আমাদের ১২-১২.৩০ বেজে যাবে।এখানে অভয় অরন্য আর টাইগার পয়েন্ট দেখব,কটকায় বনের মাঝ থেকে হেটে গিয়ে জাম তলা সী-বীচ, সী-বীচ এ যেতে ওয়াচ টাওয়ার দেখব, তারপর সী- বীচ থেকে ফিরে এসে বোটে উটবো কচি খালীর দিকে চলে যাব এইখানে বিকালের নাস্তা সারবো তার পর ডিমের চর দেখে দুবলার চরেরদিকে যাত্রা করব। দুবলার চরে আমরা রাতের খাবার খাব এবং রাতভর মেলা,পালাগান উপভোগ করব।রাতে বোটে ঘুমাব যারা ঘুমাতে চাইবে….
৩য় দিন:২৪নভেম্বর
সকালে নাস্তা সেরে স্নান শেষ করে ছোট ছোট খালে আলোরকোল যাব…এখানে কিছু সময় দিয়ে সুন্দরবনের রুপ দেখতে দেখতে শরনখোলা চলে আসব….মাঝে সময় করে দু একটা অফিস ঘুরে দেখব এবং দুপুরের খাবার খেয়ে নিব।শরনখোলা পৌছে গাড়ি করে ঢাকা রওনা হব
রাতে রুপসী রায়েন্দা হোটেল এবং রাতের খাবার সেরে বাসে ঢাকায় রওনা হব।
যা যা দেখবেন:
লোকালয়ে:
-শরনখোলা স্টোশন
-বগী স্টেশন
-ত্যারাবেকা স্টেশন।
-ধান সাগর স্টেশন।
গহীনে:
– সুভতি ষ্টোশন
-কটকা অভয় অরন্য
– জামতলা সী-বীচ
– ওয়াচ টাওয়ার
– টাইগার পয়েন্ট
– কচিখালী
-ডিমের চর।
-দুবলার চর
-আলোরকোল।
এই ইভেন্টে যা যা থাকবেঃ
-ঢাকা-শরনখোলা-ঢাকা বাস টিকিট।
-হোটেল বুকিং।
-লন্চ বুকিং।
-সকল বের্লার খাবার।
-ফোর্স, গাইড,পাস-পারমিট।
-অন্য যাবতীয় খরচ সমুহ।
♣♣১ম দিন:
সকালের খাবার:
পরাটা,ডিম, মুরগি লটপটি, সবজি, ডাল, চা।
দুপুরের খাবার:
সাদা ভাত,মুরগি জাল ফ্রাই,ডাল, সবজি,সালাদ।
দুপুরের টিফিন:
বিসকুট, চা
বিকালে নাস্তা:নুডুলস,চা
রাতের খাবার: সাদা ভাত,মাছ কারী,হাঁস,ডাল,
সফট ড্রিংকস।
বনের মাঝে পায়ে হাটার পথে হাফ লিটার পানি ও কমলা।
♣♣২য় দিন:
সকালের খাবার:
ভূনা খিচুরী, আচাঁর, বেগুন ভাজি।
দুপুরেরটিফিন : সিঙ্গারা, চা
দুপুরের খাবার: সাদাভাত,মাছ /নদীর তাজা,,ডাল,সবজি।
রাতের খাবার:সাদা ভাত,সবজী, মাছ/মাংস
৩য় দিন:
ভূনা খিচুরী, আচাঁর, বেগুন ভাজি।
দুপুরেরটিফিন : সিঙ্গারা, চা
দুপুরের খাবার: সাদাভাত,মাছ /নদীর তাজা,,ডাল,সবজি।
রাতের খাবার:সাদা ভাত,সবজী, মাছ/মাংস
#খরচ – 5,700 টাকা
যে কোন প্রয়োজনে: 01907473510, 01907473506
আসন সংখ্যা – মিনিমাম ৩০
কনফার্ম করার শেষ তারিখ: ০৮-১১-২০১৮
^^যা যা সাথে নিতে পারেন :::::
১.সানগ্লাস
২.ক্যাপ
৩. ক্যামেরা ( ছবি তো তুলতেই হবে)
৪.কেডস/¬ সেনডেল।
৫.শীতের কাপড়
^^যা যা করা যাবে না::::::
১.স্থানীয় দের সাথে কোনো প্রকার ঝামেলায় জড়ানো যাবে না।
২.সব চেয়ে জরুরী একটা ভ্রমন পিপাসু মন।
৩.এত গুলো মানুষ এক সাথে চলতে গেলে সমস্যা হতেই পারে।তাই আন্তরিকতার সাথে কথা বলে চেস্টা করবো সমস্যা মিটিয়ে নিতে।
৪. অপ্রয়োজনীয় সাহস দেখানো যাবে না
■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□■□
টাকা আমাদেরকে ব্যাংক ,বিকাশ অথবা সরাসরি ও দিতে পারেন ।
✔️ব্যাংকের মাধ্যমে দিতে :-
*ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
একাউন্টের নাম : Air Confidence
একাউন্ট নম্বর : 107.110.0026555
শাখা : Kawranbazar (যেকোন শাখা থেকে জমা দেয়া যাবে)
Social Islami Bank Limited( SIBL)
একাউন্টের নাম : Air Confidence
একাউন্ট নম্বর : 027.133.000.8185
শাখা : Banani (যেকোন শাখা থেকে জমা দেয়া যাবে)
বিঃদ্রঃ টাকা পাঠানোর পর অবশ্যই ফোন/মেসেজ/পোষ্ট দিয়ে কনফার্ম করবেন।
অবশ্যই টাকা পাঠিয়ে 01907473510, 01712567525. এই নাম্বারে ফোন অথবা মেসেজ করতে হবে ।
বিঃদ্রঃ কেউ ফোনে না পেলে অবশ্যই ফেসবুকে টেক্সট করে রাখতে পারেন।
** ভ্রমণের জন্য যে কেও আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। বুকিং করতে বা বিস্তারিত জানতে ফোন করুন- 01907473510, 01907473506